দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ আপডেট তথ্য
দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে একদম সঠিক জায়গাতেই
এসেছেন। কারণ আমরা আজকের আর্টিকেলে দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। আপনি দুবাইয়ে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাইলে
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে পারেন।
বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তি নির্ভর আধুনিক শহর হল দুবাই। এখানে প্রতিটি
কাজের চাহিদা রয়েছে। বিশ্বের প্রায় সকল দেশ থেকে কাজের উদ্দেশ্যে এখানে এসে
থাকে। বাংলাদেশ থেকেও প্রতিবছর হাজার হাজার কর্মী দুবাই কাজের উদ্দেশ্যে যেয়ে
থাকে। তবে দুবাই কাজের উদ্দেশ্যে যেতে হলে অবশ্যই দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
আবেদন করতে হবে। এজন্য আপনাদের অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত
তথ্য জেনে রাখতে হবে যা আমরা আজকের পোস্টটিতে বিস্তারিত আলোচনা করছি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
ভূমিকা । দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি
আপনি নিশ্চয়ই দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার নাম শুনেছেন কিন্তু আসলে এই দুবাই
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি এই সম্পর্কে অনেকেই ভালোমতো জানেন না। আমার এখন এই
সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব। সাধারণত দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হল
একটি আইনি অনুমতিপত্র যা একটি বিদেশী ব্যক্তিকে দুবাইয়ে বসবাস করার এবং দুবাই
নির্দিষ্ট কোন কোম্পানিতে কাজ করার অনুমতি প্রদান করে। এই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার
মাধ্যমে আপনি অন্য দেশে কাজ করার জন্য অনুমতি পাবেন। মূলত বিভিন্ন দেশের কাজ
করার জন্য সুযোগ সুবিধা পাবেন।
আরো পড়ুনঃ দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি
যেগুলো দেশে কাজ করার উদ্দেশ্যে যেতে হলে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে হবে।
এতে করে ভালো সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় এবং বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজের অনুমতি
পাওয়া যায়। আপনি যদি দুবাইয়ে ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে গিয়ে দিয়ে থাকেন তাহলে
আপনি দুবাইয়ের যেকোন কোম্পানিতে চাকরি করতে পারবেন। দুবাই ওয়ার্ক পারমিট
ভিসা ২০২৪ নিয়ে আমরা আজকে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব। তাই শেষ পর্যন্ত আমাদের
সাথেই থাকুন।
দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আধুনিক শহর হল দুবাই। প্রতিবছর বিশ্বের
সারা দেশ থেকে মানুষজন এই শহরে ভ্রমণ করার উদ্দেশ্যে এসে থাকে। তাছাড়া
অনেকেই দুবাইয়ে ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে বা কাজ করার উদ্দেশ্যে এসে থাকেন। আপনি
যেই উদ্দেশ্যেই এসে থাকেন কিনা আপনাকে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে
হবে। দুবাইতে যদি কেউ কাজের উদ্দেশ্যে আসতে চান তাহলে অবশ্যই দুবাই ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা নিয়ে আসতে হবে। দুবাই মধ্যবাচক একটি আধুনিক শহর, এখানে বিভিন্ন
ধরনের কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত
যার কারণে প্রতিবছর এই শহরে কাজের জন্য হাজার হাজার শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়ে
থাকে। আর এই শহরের কাজের কোন অভাব নেই, আপনি যে কোন কাজ করেই এখানে বেশি টাকা আয়
করতে পারবেন। দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় ও
আবেদন প্রক্রিয়া সহ বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাই আজকের পোস্টটি ভাল করে
পড়ুন তাহলে আপনি দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে
পারবেন।
দুবাই যেতে কত টাকা লাগে
বন্ধুরা আপনি কি দুবাইয়ে যেতে চান, তাহলে অবশ্যই দুবাই যেতে হলে নির্দিষ্ট
পরিমাণ টাকা খরচ হবে। দুবাই ভিসা খরচ সহ যাওয়ার জন্য কিছু খরচ রয়েছে। আজ আমরা
এখন দুবাই যেতে কত টাকা লাগে সেই সম্পর্কে কিছু আলোচনা করব। আপনি বাংলাদেশ থেকে
দুবাইতে বিভিন্ন ভিসাতে যেতে পারবেন। প্রতিটি ভিসার জন্য আলাদা আলাদা খরচ রয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট ভিসা , ওয়ার্ক পারমিট ভিসা , ভিজিট ভিসা , কোম্পানি
ভিসা ইত্যাদি নিয়ে দুবাইতে যেতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া কনস্ট্রাকশন কাজের বেতন কত
তবে সাধারণত দুবাই যেতে কত টাকা লাগে এটি নির্ভর করে মূলত ভিসা ক্যাটাগরি ও ভিসা
এজেন্সির উপর। অর্থাৎ ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী খরচ কম বেশি হতে পারে, পাশাপাশি
এজেন্সির মাধ্যমেও টাকা কম বেশি লাগতে পারে। এজন্য আমার মতে একজন ভালো ট্রাস্টেড
এজেন্সির কাছ থেকে ভিসা আবেদন করবে। এতে করে আপনি কম টাকাতেই দুবাই যেতে পারবেন।
দুবাই ভিসা দাম কত এই সম্পর্কে সঠিকভাবে বলা সম্ভব নয়।
আপনি দুবাইয়ে প্রবাসীদের কাছ থেকে সঠিক তথ্য জেনে নিতে পারেন। তবে আমাদের
জানামতে দুবাই ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে আনুমানিক ৩ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা খরচ হতে
পারে। সাধারণত দুবাই ভ্রমণ ভিসার দাম কম হয়ে থাকে। আর দুবাই ওয়ার্ক পারমিট
ভিসার দাম একটু বেশি হয়ে থাকে। কারণ দুবাই ওয়ার্ক ভিসার প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
দুবাইতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে হলে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট আবেদন করতে
হবে। আর দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের
প্রয়োজন হয়। এই ডকুমেন্ট ছাড়া আপনি দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে
পারবেন না। এজন্য দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করে রাখবেন। নিম্নে দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার
জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের নাম তুলে ধরা হলোঃ
- একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে।
- পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
- মেডিকেল সনদপত্র
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
- কাজের দক্ষতার সার্টিফিকেট
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- জাতীয় পরিচয়পত্র ফটোকপি
- কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র
- অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- কাজের যোগ্যতার অনুমোদন পত্র(সংগ্রহ করুন দূতাবাস থেকে)
সাধারণত উপরোক্ত ডকুমেন্টগুলো দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে গেলে
প্রয়োজন হয়। এর পাশাপাশি আরো কিছু ডকুমেন্ট লাগতে পারে সেগুলো আপনি ভিসা
এজেন্সির কাজ থেকে জেনে নিবেন। উপরোক্ত প্রয়োজনে ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করে সব
ঠিকঠাক করে ভিসার জন্য আবেদন করবেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই দুবাই ওয়ার্ক পারমিট
ভিসা নিয়ে দুবাইতে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে পারবেন।
দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ধরন বা ক্যাটাগরি
আপনি দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে চান, তাহলে দুবাই ওয়ার্ক
পারমিট ভিসার ধরন বা ক্যাটাগরি অনুযায়ী যেতে পারেন। বর্তমানে দুবাই ওয়ার্ক
পারমিট ভিসার বিভিন্ন ধরনের ক্যাটাগরি রয়েছে। দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার
বিভিন্ন ক্যাটাগরি হলোঃ
Freelance Visa - ফ্রিল্যান্স ভিসাঃ এই ভিসাটি সাধারণত
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য, যারা ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন তারা দুবাইতে গিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন। তারা দুবাইতে গিয়ে নিজস্ব ফ্রিল্যান্সিং কাজ
শুরু করতে পারবেন। মূলত দুবাইতে ফ্রিল্যান্সিং ব্যবসা করার জন্য এই ধরনের ভিসার
প্রয়োজন হয়।
Employment Visa - এমপ্লয়মেন্ট ভিসাঃ এটিও একটি দুবাই
ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মতো সাধারণ ভিসা। এই ভিসাটি সাধারণত নির্দিষ্ট কোন
নিয়োগকর্তার কাজ করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে বা ইস্যু করা হয়।
Investor Visa - ইনভেস্টর ভিসাঃ এই দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
নিয়ে দুবাইতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলতে পারবেন। মূলত আপনি এই ভিসা নিয়ে
দুবাইয়ে ব্যবসা করতে পারবেন। তাই যারা দুবাইতে নিজের একটি ব্যবসা করতে চান
তারা এই ইনভেস্টর ভিসা নিতে পারেন।
দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
আপনি দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বাংলাদেশের বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমেই আবেদন
করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি নিজেও আবেদন করে কাগজপত্র সহ জমা দিতে পারেন। দুবাই
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য ফর্ম নিতে হবে। আবেদন ফরম পূরণ করে সকল
তথ্য সঠিক দিয়ে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে জমা দিতে হয়।
আপনি ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে করলে খুব সহজেই দুবাই ওয়ার্ক পারমিটভিসা আবেদন
করতে পারবেন। তাই যারা বিলাসবহুল সহ দুবাইতে যেতে চান তারা দুবাই ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা আবেদন করুন বা দুবাই ভ্রমণ ভিসা আবেদন করতে পারেন। তবে মনে
রাখবেন দুবাইয়ের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে
হয়। নিম্নে শর্তগুলো তুলে ধরা হলোঃ
- দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে হলে অবশ্যই দুবাইয়ের কোন কোম্পানি থেকে চাকরির প্রস্তাব লেটার থাকতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি দুবাই কোন কোম্পানিতে চাকরি পান তাহলেই দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে পারবেন।
-
দুবাইয়ের কোম্পানির জব অফার পেয়ে গেলে আপনি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
যেমনঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা , আবেদন ফরম , পাসপোর্ট সাইজের ছবি , বৈধ
পাসপোর্ট , অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট , মেডিকেল সনদপত্র ইত্যাদি জমা দিতে
হবে।
-
ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করার পর নির্দিষ্ট ভিসা ফি প্রদান করতে হয়। এজন্য
সময়ের মধ্যেই ভিসার প্রসেসিং জন্য ফি পরিশোধকরতে হবে।
-
এখন আপনার ভিসাতে সকল কিছু ঠিকঠাক থাকলে পর্যালোচনা করে আপনাকে ভিসার জন্য
অনুমোদন দেওয়া হবে।
এভাবে আপনি দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করে দুবাইয়ে কাজ করার জন্য যেতে
পারবেন। প্রথমত মনে রাখবেন দুবাই ওয়ার পারমিট ভিসা পেতে হলে অবশ্যই দুবাই
কোন কোম্পানির অফার লেটার থাকতে হবে। আপনি যে দুবাইয়ে কোন কোম্পানিতে চাকরি
পেয়েছেন সেটির প্রমাণপত্র থাকতে হবে তাহলে আপনি দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার
জন্য আবেদনযোগ্য হবেন।
দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার সুবিধা কি?
আপনি কি জানেন দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার কিছু সুযোগ সুবিধা রয়েছে, যদি না
জেনে থাকেন তাহলে এই অংশের মাধ্যমে দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার সুবিধাগুলো জেনে
নিন। পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য বিশেষ সুযোগ-সুবিধা
দেওয়া হয়। ঠিক একই ভাবেই উন্নত শহর দুবাইতেও ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য
সুবিধা প্রদান করা হয়। কি কি সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে নিম্নে তা আলোচনা করা
হলোঃ
- দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় গেলে আপনি বিভিন্ন কাজের সুযোগ সুবিধা পাবেন, অর্থাৎ আপনি সেখানে গিয়ে যেকোনো ধরনের কাজ করতে পারবেন। বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তি , নির্মাণ , শিক্ষা , স্বাস্থ্যসেবা , অর্থআয়ন ইত্যাদি সেক্টরগুলোতে চাকরি করতে পারবেন। এই শহরে কর্মসংস্থানের অভাব নেই, তাই আপনি এখানে যেকোন ধরনের কাজ অনায়াসে করতে পারবেন।
-
দুবাইতে প্রতিটি কোম্পানি ভিন্ন ভিন্ন বেতন প্রদান করে থাকে। বর্তমানে
প্রতিটি কোম্পানি কর্মীদের বেশি বেতন দিয়ে থাকে। পাশাপাশি তারা স্বাস্থ্য
বীমা , বোনাস ও অন্যান্য থাকা খাওয়ার সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে।
-
দুবাই শহরে জীবন যাত্রার মান উন্নত ও নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে, অর্থাৎ
আপনি সেখানে নিরাপদেই কাজ করতে পারবেন এবং জীবন যাপন করতে পারবেন।
-
দুবাইতে গিয়ে আপনি যেকোন কোম্পানিতে কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন, কারণ
আপনি দুবাইয়ে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে গেছেন। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা থাকলে
বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজের জন্য আবেদন করা যায়।
এভাবে আপনি দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পেতে
পারেন। তবে আপনি অবশ্যই কাজের দক্ষতা নিয়ে দুবাই শহরে যাবেন তাহলে বেশি
বেতনের চাকরি করতে পারবেন।
দুবাই যেতে কত বছর বয়স লাগে
দুবাইয়ে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যেতে হলে কোন বয়সের সীমাবদ্ধতা নেই। তবে দুবাই
ওয়ার্ক পারমিট ভিসার বয়সের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দুবাই ওয়ার্ক পারমিট
ভিসা আবেদন করার জন্য অবশ্যই ন্যূনতম বয়স ২২ বছর হতে হবে। আর স্টুডেন্ট ভিসার
ক্ষেত্রে ১৮ বছরের বয়স হলেই আবেদন করা যাবে। তবে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ১৮ বছরের কম
হলে অভিভাবকদের অনুমতি নিয়ে ভিসা আবেদন করতে হবে। তাহলে আপনি ভিসা
পাবেন। অনেক সময় স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে কলেজ কর্তৃপক্ষ বয়স নির্ধারণ
করে দিয়ে থাকে। মূলত আপনার বয়স ১৮ বছর হলেই দুবাই ভিসা পাওয়ার জন্য উপযুক্ত
হবেন।
শেষ কথা
আশা করছি আমরা আপনাদের দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে
বিস্তারিত জানাতে পেরেছি। পাশাপাশি আমরা দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে
আবেদন করবেন সেই সম্পর্কেও জানানোর চেষ্টা করেছি। দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
আবেদন করতে হলে অবশ্যই বিশ্বস্ত ভিসা এজেন্সির কাছ থেকে আবেদন
করবেন। আপনার যদি পরিচিত ভিসা এজেন্সি থাকে তাহলে আপনি কম খরচেই ভিসা
আবেদন করতে পারবেন।দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে মন্তব্য থাকলে
কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।