টিউব লাইটে কি গ্যাস থাকে - টিউব লাইটে চোক কয়েলের কাজ কি

আমরা সকলেই টিউব লাইট দেখে এসেছি। কিন্তু এর কাজ সম্পর্কে অনেকেই কিছু জানি না। তাই আপনাদের জন্য আজকের পোস্টটিতে আমরা টিউব লাইটে কি গ্যাস থাকে ও টিউব লাইটে চোক কয়েলের কাজ কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরার চেষ্টা করব।আপনারা যদি টিউব লাইটে কি গ্যাস থাকে এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
টিউব লাইটে কি গ্যাস থাকে - টিউব লাইটে চোক কয়েলের কাজ কি
পোষ্টসূচিপত্রঃপ্রিয় পাঠক আপনারা যদি টিউবলাইট সম্পর্কিত সকল কিছু বিস্তারিত জানতে চান তাহলে এখনই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। কারণ আজকের পোস্টটিতে আমরা টিউবলাইট এর কাজ ও টিউবলাইটে কি গ্যাস থাকে ইত্যাদি বিস্তারিত আলোচনা করব।

ভূমিকা

আমরা বাসা বাড়িতে সকলেই টিউবলাইট লাগিয়ে থাকি। তবে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন এই টিউবলাইট কিভাবে কাজ করে। বিশেষ করে শিক্ষার্থী বন্ধুরা প্রশ্ন করে থাকে টিউবলাইটে কি গ্যাস থাকে। আর এজন্য আমরা আজকের আর্টিকেলটিতে টিউবলাইটে কি গ্যাস থাকে , টিউব লাইটের কাজ কি , টিউবলাইট কিভাবে কাজ করে , টিউবলাইট এ কোন গ্যাস ব্যবহার হয় , টিউবলাইটের কয়টি অংশ , টিউবলাইটের দাম সহ বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করা হবে। 

বিভিন্ন পরীক্ষাতে টিউবলাইট সম্পর্কে MCQ এসে থাকে। বিশেষ করে বিসিএস পরীক্ষাতে এ ধরনের প্রশ্ন আসতে পারে। তাই আপনারা যারা সাধারণ জ্ঞান অর্জন করতে চান তারা অবশ্যই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ পোস্টে টিউবলাইট সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা সহ টিউবলাইটের গঠন সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে।

টিউব লাইটে কি গ্যাস থাকে 

আপনারা অনেকেই জানতে চান টিউব লাইটে কি গ্যাস থাকে। আরে এই সম্পর্কেই আমরা এই অংশে আলোচনা করব। টিউব লাইট এর ভিতরে সাধারণত প্রচুর তাপমাত্রা উৎপন্ন হয়। এজন্য টিউবলাইট এর ভেতরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিষ্ক্রিয় গ্যাস ব্যবহার করা হয়। তাই টিউবলাইট এর ভিতরে নিষ্ক্রিয় হিলিয়াম গ্যাস থাকে। হিলিয়াম গ্যাস নিষ্ক্রিয় মৌল।
যার কারণে হিলিয়ামের পাশাপাশি নিষ্ক্রিয় গ্যাস হিসাবে আর্গন গ্যাস ও নিয়ন গ্যাস ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া টিউবলাইট এর মধ্যে পারদ দেওয়া থাকে। তবে বর্তমানে টিউবলাইট গুলোতে নিয়ন গ্যাস দেওয়া থাকে। যার ফলে টিউবলাইট গুলো দীর্ঘস্থায়ী চলতে থাকে। তাছাড়াও টিউবলাইট বিভিন্ন স্তর নিয়ে গঠিত। যেগুলো আমরা পরের অংশে জানতে পারবো।

টিউব লাইটে চোক কয়েলের কাজ কি

আপনারা কি জানেন টিউব লাইটে চোক কয়েলের কাজ কি। যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই অংশটি ভালো করে পড়ুন বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমরা যখন টিউবলাইট জ্বালাই তখন টিউবলাইট এর ভেতর দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হয়। এই প্রবাহিত কারেন্টের পরিমাণ নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য টিউবলাইট এর উপরে লোহার কোরের উপর পেঁচানো একটি কয়েল যুক্ত করা হয় ,এই কয়েলকে চোক কয়েল বলা হয়।
 
এখানে মূলত টিউবলাইটে কারেন্ট প্রবাহের পরিমাণ যেন না বেড়ে যায় এজন্যই এই চোক কয়েল ব্যবহার করা হয়। চোক কয়েলকে সাধারণত আবার ইণ্ডাক্টার কয়েলও বলা হয়ে থাকে। চোক কয়েল সাধারণত লাইটের সাথে সিরিজ কানেকশনে থাকে। চোক কয়েল এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যার কারণে এটি লাইটে ব্যবহার করা হয়। চলুন সেই বৈশিষ্ট্য গুলো জেনে নেই।টিউবলাইট অন করার সাথে সাথে চোখ কয়েল ৮০০-১০০০ ভোল্টেজ উৎপন্ন করে। 

তাছাড়াও টিউবলাইটের পরিবর্তিত কারেন্ট প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।চোক কয়েল এর মাধ্যমে টিউবলাইট জ্বলে থাকে। এই কয়েল এর মাধ্যমে কারেন্ট নিয়ন্ত্রণ করে ভোল্টেজ ঠিক রাখা যায়। সাধারণত লাইটের সাথে সিরিজের সংযুক্ত করা হয়। চোক কয়েল সাপ্লাই লাইনের দিকে টিউবের সাথে সিরিজে সংযুক্ত থাকে। বাতির সুইচ অন করার পর বাতি স্বাভাবিক আলো দিতে প্রায় তিন সেকেন্ড সময় লাগে। টিউব লাইট স্টার্টিং এর সময় প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ ভোল্টেজ প্রয়োজন হয়। 

আর এই ভোল্টেজ স্টার্টার শর্ট সার্কিট এর এর মাধ্যমে তৈরি হয়। এভাবে চোক কয়েলের মাধ্যমে টিউব লাইট জ্বলে থাকে। তাছাড়া আরো অনেক উপাদান রয়েছে যার সাহায্যে টিউবলাইট জ্বলে থাকে সেগুলো আমরা পরের অংশে আলোচনা করব।

টিউব লাইটের স্টার্টার এর কাজ কি

টিউব লাইটের স্টাটার এর কাজ কি এ সম্পর্কে জানার আগে অবশ্যই স্টাটার এর গঠন সম্পর্কে জানতে হবে। তাহলে আপনারা এর কাজ সহ এটা কিভাবে কাজ করে এ সম্পর্কে বুঝতে পারবেন। এখানে স্টাটার এর মধ্যে একটি সার্কিট থাকে। সার্কিটের পাশে একটি ক্যাপাসিটির থাকে। এখানে সার্কিটে বাম পাশে একটি বায়োমেটালিক স্টিপ থাকে। আর আরেকটি ডান পাশে থাকে স্টেট স্টিপ। 
এখানে যখন টিউব লাইটের সুইচ অন করা হয় তখন স্টাটারে বিদ্যুৎ আসার পর স্টার্টার এর ভেতরের বায়োমেটালিক স্টিপ গরম হওয়া শুরু করে এবং স্ট্রিপটি সোজা হওয়ার চেষ্টা করে। বায়োমেটালিক স্টিপ সোজা হওয়ার ফলে স্টেট স্টিপ এর সাথে সংযোগ হয়। এর ফলে কারেন্ট বায়মেটালিক স্টিপ এর মধ্য দিয়ে গিয়ে স্টেট স্টিপ এর মাধ্যমে এক টার্মিনাল থেকে অপর টার্মিনালে যায়। ফলে টিউবলাইট জ্বলতে থাকে। 

এখানে মূলত স্টার্টারের বায়োমেটালিক পাত অপরদিকে সোজা হওয়ার কারণে স্টেট পাত শর্ট সার্কিট হয়। যখন টিউবলাইট জ্বলে তখন আর স্টেট স্টিপ পাতের মধ্য দিয়ে আর কারেন্ট চলাচল করে না। এসময় টিউবের মধ্যে থাকা গ্যাসের মাধ্যমে কারেন্ট প্রবাহিত হয়ে থাকে। এর ফলে তখন আর স্টার্টার এর কাজ আর থাকেনা। ফলে স্টাটারের সার্কিটে থাকা মেটাল গুলো ঠান্ডা হতে শুরু করে এবং শর্ট সার্কিটের মুখ খুলে যায়। এভাবে টিউব লাইটের স্টার্টার কাজ করে।

টিউব লাইটে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়

আপনারা অনেকে জানেন না টিউব লাইটে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়। তবে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে টিউব লাইটে নিষ্ক্রিয় গ্যাস ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে নিষ্ক্রিয় গ্যাস গুলো যেমনঃ আর্গন , নিয়ন , হিলিয়াম ইত্যাদি সহ আরো অনেক গ্যাস ব্যবহার করা হয়। তবে বর্তমানে টিউব লাইটে নিয়ন ও আর্গুন গ্যাস ব্যবহার করা হয়। 

তবে অনেক ক্ষেত্রে টিউবলাইট এ আবার হিলিয়াম গ্যাস ব্যবহার করা হয়ে থাকে।কারণ বর্তমানে টিউবলাইট উন্নতি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের নিষ্ক্রিয় গ্যাস ব্যবহার করছে কোম্পানিগুলো, যার কারণে সঠিকভাবে বলা সম্ভব হচ্ছে না যে টিউব লাইটে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়। তবে এটুকু বলা যায় টিউবলাইটে নিষ্ক্রিয় গ্যাস গুলো ব্যবহার করা হয়। তার মধ্যে টিউবলাইট বেশি ব্যবহার করা হয় নিয়ন ও আর্গন গ্যাস। 

তবে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে টিউব লাইটের পারফরম্যান্স উন্নতির জন্য নাইট্রোজেন গ্যাসও ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে আপনাদের শুধু মনে রাখলেই হবে টিউব লাইটে আর্গন ও নিয়ন গ্যাস ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

টিউব লাইটের কয়টি অংশ

আপনি কি জানেন টিউব লাইট এর কয়টি অংশ আছে। যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই অংশটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ আজকের পোস্টের এই অংশের মাধ্যমে আপনারা টিউব লাইটের গঠন ও অংশ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আমরা সকলেই জানি টিউবলাইটকে অপর নামে ফ্লোরোসেন্ট বাল্ব বলা হয়। বৈদ্যুতিক বাতি সাধারণত তিন প্রকার হয়ে থাকে।
  • ফিলামেন্ট ল্যাম্প
  • আর্ক ল্যাম্প
  • গ্যাস ডিসচার্জ ল্যাম্প
তবে এর মধ্যে থেকে গ্যাস ডিসচার্জ আবার ৮ প্রকারের হয়ে থাকে। একটি লম্বা কাচ নলের মধ্যে অর্থাৎ ভিতরে সামান্য আর্গণ ও মার্কারি গ্যাসের সমন্বয়ে যে আলোক শক্তি পাওয়া যায় তাকে আমরা টিউবলাইট বলে থাকি। আর এই আর্গন ও মার্কারি নিষ্ক্রিয় গ্যাস বিধায় এগুলো টিউবলাইট ব্যবহার করা হয়। আর টিউবলাইট জ্বলানোর ক্ষেত্রে ব্যালাস্টার ব্যবহার হয়ে থাকে। এখানে ব্যালাস্টার এর কাজ হল লো ভোল্টেজকে হাই ভোল্টেজ করা এবং হাই ভোল্টেজকে লো ভোল্টেজ করা।

টিউব লাইট কত ওয়াট

আপনারা অনেকে জানতে চেয়েছেন টিউবলাইট কত ওয়াট অর্থাৎ টিউবলাইট কত ওয়াটের হয়ে থাকে। চলুন সেই সম্পর্কে জেনে নেই।
  • টিউব লাইটটি যদি ২ ফুটের হয় তাহলে এটি ২০ ওয়াট হয়ে থাকে।
  • টিউব লাইট ৪ ফুটের হয়ে থাকলে সেটি ৪০ ওয়াট ধরা হয়।
তাহলে বুঝতে পারতেন টিউবলাইট কত ওয়াট হতে পারে। তবে বর্তমানে অনেক ধরনের টিউবলাইট বের হয়েছে যেগুলো মূলত ৬০ ওয়াট পর্যন্ত হয়ে থাকে।

টিউব লাইট কিভাবে কাজ করে

আমরা সকলেই জানি টিউবলাইট জ্বলাতে হলে এর জন্য বিভিন্ন জিনিস প্রয়োজন হয়। সেগুলো হলোঃ স্টাটার, চোক কয়েল বা ব্যালাস্টার। আমরা হয়তো পূর্বে জেনেছেন চোক কয়েল টিউব লাইট এর সাথে সিরিজ কানেকশনে থাকে এবং এটি ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে , তাছাড়াও ভোল্টেজ বৃদ্ধি করতে পারে। আমরা যখন টিউবলাইট এর সুইচ অন করি। তখন বিদ্যুৎ প্রবাহ প্রথমেই স্টাটারে যায়। স্ট্যাটাসের ভিতরে থাকা দুই প্রান্ত গরম হতে থাকে। 
টিউব লাইটের সংযোগ চিত্র বা সার্কিট ডায়াগ্রাম
এরপর টিউবলাইট এর ভিতরে গ্যাস গুলো ইলেকট্রিক ডিসচার্জ করা শুরু করে। এখন স্টাটারের প্রান্ত দুটি মিলিত হওয়ার ফলে টিউবলাইটের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন চলাচল করতে থাকে। এর ফলে গ্যাস গুলো উত্তপ্ত হয়ে একপ্রকার রশ্নি তৈরি করে। যা আমরা আলো হিসেবে পায়। এভাবেই টিউবলাইট বা ফ্লোরোসেন্ট ল্যাম্প কাজ করে থাকে। তাছাড়া এর কাজ বিস্তারিত আমরা উপরের অংশে আলোচনা করেছি।

টিউব লাইট এর দাম কত

টিউব লাইট এর দাম সাধারণত বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। কারণ বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানি টিউবলাইট তৈরি করে আসছে। তাই তাদের দাম ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। আপনি যদি সেই পুরাতন টিউব লাইট কিনতে চান তাহলে এর দাম পড়বে ১২০ টাকা পার পিস। তবে বর্তমানে এলইডি টিউবলাইট বের হয়েছে যেগুলোর দাম প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকার মতো। 

তবে আপনি যদি সে আগের পুরাতন নরমাল টিউবলাইট কিনতে চান তাহলে এটির দাম মাত্র ১২০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। টিউবলাইট সাধারণত ২০ ওয়াট ও ৪০ ওয়াটের হয়ে থাকে। টিউবলাইটের ওয়াট অনুযায়ী দাম কম বেশি হয়ে থাকে। আপনারা দেখে শুনে দামদর করে কিনবেন।

টিউব লাইট কত ভোল্টেজে চলে

টিউবলাইট সাধারণত ১১০ ভোল্টেজে চলে। আপনার হয়তো অনেকে এ সম্পর্কে জানে না। আমরা বাসা বাড়িতে ২৩০ ভোল্ট কারেন্ট পেয়ে থাকি। এখানে টিউবলাইট এর ক্ষেত্রে ( ২৩০ -১১০) = ১২০ বাকি থাকে। এই বাকি ১২০ ভোল্ট চোক কয়েল বা ব্যালাস্টার নিয়ন্ত্রণ করে রাখে। যার ফলে টিউবলাইট ১১০ ভোল্টেযে জ্বলে থাকে।

টিউব লাইট সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)

টিউব লাইটে কি গ্যাস ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ টিউব লাইটে সাধারণত আর্গণ ও নিয়ন গ্যাস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে দেখা গেছে কিছু ক্ষেত্রে হিলিয়াম ও নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয়।

টিউব লাইটের জন্য চোক কয়েল লাগে কেন?
উত্তরঃ টিউব লাইটে এ চোক কয়েল ফিলামেন্টে উচ্চ ভোল্টেজ সংগ্রহ করে এবং ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

টিউব লাইট এর অপর নাম কি?
উত্তরঃ টিউবলাইট এর অপর নাম ফ্লোরোসেন্ট ল্যাম্প।

কোন বাল্বে আর্গন থাকে?
উত্তরঃ সাধারণত টিউবলাইট বা ফ্লোরোসেন্ট ল্যাম্পে আর্গন থাকে।

টিউব লাইট কত ওয়াটের হয়?
উত্তরঃ টিউব লাইট ২ ফুট হলে ২০ ওয়াট হয় এবং ৪ ফুট হলে টিউবলাইট ৪০ ওয়াটের হয়ে থাকে।

টিউব লাইট কি দিয়ে তৈরি?
উত্তরঃ টিউব লাইট সরু কাঁচের নল দিয়ে তৈরি এবং এর নলের ভিতরে থাকে মার্কারি এবং নিষ্ক্রিয় গ্যাস।

টিউব লাইট কি অতিবেগুনি রশ্মি নির্গত করে?
উত্তরঃ হ্যাঁ , টিউব লাইট অতিবেগুনি রশ্মি নির্গত করে। তবে অতি বেগুনি রশ্মি খুব কম পরিমাণে নির্গত করে থাকে। এতে আমাদের কোন ক্ষতি হয় না।

শেষ কথা

আশা করছি প্রিয় পাঠক আপনার এতক্ষণে টিউব লাইটে কি গ্যাস থাকে ও টিউব লাইটে চোক কয়েলের কাজ কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে গেছেন। আপনারা সকলেই জানেন টিউবলাইট কিভাবে কাজ করে , যদি না জেনে থাকেন তাহলে পোষ্টের উপরে অংশে আমরা লিখে রেখেছি সেটি পড়ে আসুন। টিউবলাইট এর অপর নাম ফ্লোরসেন্ট ল্যাম্প বা রড লাইট বলা হয়ে থাকে। বর্তমানে এটি বিভিন্ন কোম্পানি ও গার্মেন্টসে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কারণ এই লাইট ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url